ঢাকা ১২:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বেনজীরের রূপগঞ্জের ডুপ্লেক্স বাড়ি প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে যাচ্ছে Logo আজ সাংবাদিক সায়ীদ আবদুল মালিকের পিতা আবুল হাসেম মেম্বারের মৃত্যুবার্ষিকী Logo ‘বিএনপিতে এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে’ Logo জসিমের ‘কেলেঙ্কারির’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থার তথ্য জানতে চায় আইডিআরএ Logo নাসিরনগরে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসত্য, বিভ্রান্তিকর সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ Logo স্ত্রীর গলা কেটে হত্যাচেষ্টা, স্বামীকে পুলিশে দিলেন স্থানীয়রা Logo গৃহায়ন সংকট নিরসনে প্রকৌশলী জোয়ারদার তাবেদুন নবী’র ভূয়সী উদ্যোগ Logo রাজধানীতে আবারও চিরচেনা যানজট Logo কলেজছাত্রীর আপত্তিকর ভিডিও, গ্রেপ্তার ১ Logo মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

দেশের জীবনবীমা শিল্পে মাইলফলক সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স

ডেস্ক রিপোর্ট

স্বাধীনতার পাঁচ দশকে দেশের অর্থনীতি পৌঁছেছে অনন্য উচ্চতায়। ব্যাংক, পুঁজিবাজারসহ অর্থনীতির সব খাত সমানভাবে এগিয়েছে। বাদ পড়েনি বীমা খাতও। তবে দেশের বীমা কোম্পানিগুলো নিয়ে অনেক নেতিবাচক আলোচনা রয়েছে। আশার কথা হলো চতুর্থ প্রজন্মের বীমা কোম্পানিগুলো সদর্পে এগিয়ে যাচ্ছে। এই যাত্রায় অগ্রভাগে রয়েছে সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

বীমা দাবি পরিশোধ নিয়ে কোম্পানিগুলো যখন উদাসীন Zখন শুরু থেকেই সোনালী লাইফ সাত দিনের মধ্যে সব ধরনের বীমা দাবি পরিশোধ করে আসছে।

২০২৩ সালে সোনালী লাইফ ১১ হাজার ৪৪৫টি পার্ট ম্যাচিউরিটি বাবদ ৩৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। আর ৩ হাজার ২৪৭টি ফুল ম্যাচিউরিটি বাবদ পরিশোধ করেছে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি ৪৫৩টি মৃত্যু বীমা দাবি দিয়েছে। এ খাতে কোম্পানিটি পরিশোধ করেছে ৬ কোটি ৩৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। এছাড়া ৭৯টি গ্রুপ বীমা দাবির জন্য পরিশোধ করেছে ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। আর ২৭০টি সাপ্লিমেন্টারি বীমা দাবির জন্য পরিশোধ করেছে ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোনালী লাইফে ৭ দিনের মধ্যে মৃত্যু দাবি পরিশোধের নিয়ম প্রচলিত থাকলেও ৩ বা ৪ দিনের মধ্যেই অনেকের দাবি পরিশোধ করা হয়েছে। আর ম্যাচিউরিটিসহ অন্যান্য দাবি নির্ধারিত দিনেই (ডিউ ডেট) পরিশোধ করে ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে কোম্পানি

কোম্পানির এই সাফল্যে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে প্রথিতযশা শিল্পপতি বিজিএমইএর দু-বারের সফল সভাপতি কোম্পামির স্বপ্নদ্রষ্টা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। তার সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, প্রযুক্তি জ্ঞান আর নিরলস পরিশ্রম কোম্পানিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। ফলে খাত সংশ্লিষ্টরা সোনালী লাইফের ব্যবস্থাপনাকে বীমা শিল্পের ক্যারিশমাটিক বলে আখ্যায়িত করেন। তাদের দক্ষ নেতৃত্বে কোম্পানিটি সিস্টেম, কমিটমেন্ট, সার্ভিস, কাস্টমার কেয়ার সব জায়গাতেই শীর্ষে রয়েছে। এ ছাড়া আইটি, ডিসিপ্লিন, বিজনেস গ্রোথ, করপোরেট কালচার, করপোরেট গভর্নেন্সে সোনালী লাইফ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

ব্যবস্থাপনা কমিটির দিকনির্দেশনায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে সোনালী লাইফের গ্রাহকসংখ্যা। যা দেশের জীবনবীমা শিল্পে একটি মাইলফল হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

সোনালী লাইফ গ্রাহকের আস্থার মূল্যায়ন করায় বদ্ধপরিকর, যার প্রতিদানও পাচ্ছেন। নেতৃত্বের কারণে সোনালী লাইফ দেশ-বিদেশের অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ও সংস্থাগুলোর নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে। ফলে সোনালী লাইফের সাফল্যের মুকুটে একের পর এক যুক্ত হচ্ছে রঙিন পালক। সর্বশেষ গত বছরে প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে চারটি পুরস্কার।

সাউথ এশিয়া পার্টনারশিপ সামিটের (এসএপিএস) উদ্যোগে সাউথ এশিয়া বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২২-এর চারটি ক্যাটাগরিতে সম্মাননা অর্জন করে সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স। এগুলো হলো- ১. বেস্ট ইনস্যুরেন্স কোম্পানি ইন প্রাইভেট সেক্টর, ২. বেস্ট ইউজ অব আইটি অ্যান্ড টেকনোলজি ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর, ৩. আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ং লিডারশিপ এক্সিলেন্স ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর এবং ৪. বেস্ট ইউস অব মোবাইল টেকনোলজি ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Dainik Renaissance

আমাদের ওয়েসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপনাদের আশে পাশের সকল সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন
আপডেট সময় ১২:১৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪
২৬০০ বার পড়া হয়েছে

দেশের জীবনবীমা শিল্পে মাইলফলক সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স

আপডেট সময় ১২:১৮:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪

স্বাধীনতার পাঁচ দশকে দেশের অর্থনীতি পৌঁছেছে অনন্য উচ্চতায়। ব্যাংক, পুঁজিবাজারসহ অর্থনীতির সব খাত সমানভাবে এগিয়েছে। বাদ পড়েনি বীমা খাতও। তবে দেশের বীমা কোম্পানিগুলো নিয়ে অনেক নেতিবাচক আলোচনা রয়েছে। আশার কথা হলো চতুর্থ প্রজন্মের বীমা কোম্পানিগুলো সদর্পে এগিয়ে যাচ্ছে। এই যাত্রায় অগ্রভাগে রয়েছে সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।

বীমা দাবি পরিশোধ নিয়ে কোম্পানিগুলো যখন উদাসীন Zখন শুরু থেকেই সোনালী লাইফ সাত দিনের মধ্যে সব ধরনের বীমা দাবি পরিশোধ করে আসছে।

২০২৩ সালে সোনালী লাইফ ১১ হাজার ৪৪৫টি পার্ট ম্যাচিউরিটি বাবদ ৩৬ কোটি ১৪ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। আর ৩ হাজার ২৪৭টি ফুল ম্যাচিউরিটি বাবদ পরিশোধ করেছে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।

আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি ৪৫৩টি মৃত্যু বীমা দাবি দিয়েছে। এ খাতে কোম্পানিটি পরিশোধ করেছে ৬ কোটি ৩৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। এছাড়া ৭৯টি গ্রুপ বীমা দাবির জন্য পরিশোধ করেছে ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। আর ২৭০টি সাপ্লিমেন্টারি বীমা দাবির জন্য পরিশোধ করেছে ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সোনালী লাইফে ৭ দিনের মধ্যে মৃত্যু দাবি পরিশোধের নিয়ম প্রচলিত থাকলেও ৩ বা ৪ দিনের মধ্যেই অনেকের দাবি পরিশোধ করা হয়েছে। আর ম্যাচিউরিটিসহ অন্যান্য দাবি নির্ধারিত দিনেই (ডিউ ডেট) পরিশোধ করে ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে কোম্পানি

কোম্পানির এই সাফল্যে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে প্রথিতযশা শিল্পপতি বিজিএমইএর দু-বারের সফল সভাপতি কোম্পামির স্বপ্নদ্রষ্টা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। তার সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত, প্রযুক্তি জ্ঞান আর নিরলস পরিশ্রম কোম্পানিকে নিয়ে গেছে অনন্য উচ্চতায়। ফলে খাত সংশ্লিষ্টরা সোনালী লাইফের ব্যবস্থাপনাকে বীমা শিল্পের ক্যারিশমাটিক বলে আখ্যায়িত করেন। তাদের দক্ষ নেতৃত্বে কোম্পানিটি সিস্টেম, কমিটমেন্ট, সার্ভিস, কাস্টমার কেয়ার সব জায়গাতেই শীর্ষে রয়েছে। এ ছাড়া আইটি, ডিসিপ্লিন, বিজনেস গ্রোথ, করপোরেট কালচার, করপোরেট গভর্নেন্সে সোনালী লাইফ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

ব্যবস্থাপনা কমিটির দিকনির্দেশনায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে সোনালী লাইফের গ্রাহকসংখ্যা। যা দেশের জীবনবীমা শিল্পে একটি মাইলফল হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

সোনালী লাইফ গ্রাহকের আস্থার মূল্যায়ন করায় বদ্ধপরিকর, যার প্রতিদানও পাচ্ছেন। নেতৃত্বের কারণে সোনালী লাইফ দেশ-বিদেশের অর্থনৈতিক বিশ্লেষক ও সংস্থাগুলোর নজর কাড়তে সক্ষম হয়েছে। ফলে সোনালী লাইফের সাফল্যের মুকুটে একের পর এক যুক্ত হচ্ছে রঙিন পালক। সর্বশেষ গত বছরে প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে চারটি পুরস্কার।

সাউথ এশিয়া পার্টনারশিপ সামিটের (এসএপিএস) উদ্যোগে সাউথ এশিয়া বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২২-এর চারটি ক্যাটাগরিতে সম্মাননা অর্জন করে সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্স। এগুলো হলো- ১. বেস্ট ইনস্যুরেন্স কোম্পানি ইন প্রাইভেট সেক্টর, ২. বেস্ট ইউজ অব আইটি অ্যান্ড টেকনোলজি ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর, ৩. আউটস্ট্যান্ডিং ইয়ং লিডারশিপ এক্সিলেন্স ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর এবং ৪. বেস্ট ইউস অব মোবাইল টেকনোলজি ইন ইনস্যুরেন্স সেক্টর।