ঢাকা ০৯:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪, ২০ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo জসিমের ‘কেলেঙ্কারির’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থার তথ্য জানতে চায় আইডিআরএ Logo নাসিরনগরে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসত্য, বিভ্রান্তিকর সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ Logo স্ত্রীর গলা কেটে হত্যাচেষ্টা, স্বামীকে পুলিশে দিলেন স্থানীয়রা Logo গৃহায়ন সংকট নিরসনে প্রকৌশলী জোয়ারদার তাবেদুন নবী’র ভূয়সী উদ্যোগ Logo রাজধানীতে আবারও চিরচেনা যানজট Logo কলেজছাত্রীর আপত্তিকর ভিডিও, গ্রেপ্তার ১ Logo মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা Logo চৌদ্দগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী উদযাপন Logo শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশ স্বল্পোন্নত হতে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে Logo কুমিল্লায় রোহিঙ্গাকে জন্ম নিবন্ধন দেওয়ার অভিযোগে ইউপি সচিব গ্রেফতার

তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার এ আবেদনের ওপর শুনানির পর আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।

এই দিন মামলার শুনানিতে আদালত কক্ষে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়। তারেক রহমানকে পলাতক এবং তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা শুনানিতে বললে এ নিয়ে আদালতে দুপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার রুল শুনানির জন্য দিন ঠিক করতে মঙ্গলবার হাইকোর্টে যান রিটকারী আইনজীবীরা।

আদালত শুনানির শুরুতে জানতে চান তারেক রহমানকে তো নোটিশ দেওয়া হয়নি, এর শুনানি হবে কীভাবে? এ সময় রিটকারী আইনজীবী বলেন, ওনাকে কোনো ঠিকানায় পাওয়া যায়নি। রিটাকারীর এ জবাবের বিরোধিতা করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা।

এ নিয়ে এজলাসে হট্টগোলের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বলেন, হাইকোর্ট রুলস অনুযায়ী অবশ্যই নোটিশ দিতে হবে তারেক রহমানকে। তবে সেটি কোন প্রক্রিয়ায় তার উপায় খুঁজতে হবে।

আদালতে উপস্থিত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের উদ্দেশে আদালত বলেন, আপনারা যেহেতু এ মামলার শুনানিতে এসেছেন। এক অর্থে তো আপনারা নোটিশ পেয়ে গেছেন। তবে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের জবাব— তারা ন্যায়বিচারের জন্য আদালতে এসেছেন। নোটিশ পেয়ে নয়।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের এক রিট আবেদনে আইনের দৃষ্টিতে পলাতক তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার নিষিদ্ধ করেন হাইকোর্ট। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অনলাইনে বক্তব্য দেওয়ায় ফের হাইকোর্টে আসেন রিটকারীরা। ওইদিন আদালতে রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল ইসলাম আর তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Dainik Renaissance

আমাদের ওয়েসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপনাদের আশে পাশের সকল সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন
আপডেট সময় ১২:১৫:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩
১৬৩ বার পড়া হয়েছে

তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের

আপডেট সময় ১২:১৫:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বুধবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার এ আবেদনের ওপর শুনানির পর আদেশের জন্য এই দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।

এই দিন মামলার শুনানিতে আদালত কক্ষে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল হয়। তারেক রহমানকে পলাতক এবং তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা শুনানিতে বললে এ নিয়ে আদালতে দুপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞার রুল শুনানির জন্য দিন ঠিক করতে মঙ্গলবার হাইকোর্টে যান রিটকারী আইনজীবীরা।

আদালত শুনানির শুরুতে জানতে চান তারেক রহমানকে তো নোটিশ দেওয়া হয়নি, এর শুনানি হবে কীভাবে? এ সময় রিটকারী আইনজীবী বলেন, ওনাকে কোনো ঠিকানায় পাওয়া যায়নি। রিটাকারীর এ জবাবের বিরোধিতা করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা।

এ নিয়ে এজলাসে হট্টগোলের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত বলেন, হাইকোর্ট রুলস অনুযায়ী অবশ্যই নোটিশ দিতে হবে তারেক রহমানকে। তবে সেটি কোন প্রক্রিয়ায় তার উপায় খুঁজতে হবে।

আদালতে উপস্থিত বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের উদ্দেশে আদালত বলেন, আপনারা যেহেতু এ মামলার শুনানিতে এসেছেন। এক অর্থে তো আপনারা নোটিশ পেয়ে গেছেন। তবে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের জবাব— তারা ন্যায়বিচারের জন্য আদালতে এসেছেন। নোটিশ পেয়ে নয়।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের এক রিট আবেদনে আইনের দৃষ্টিতে পলাতক তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার নিষিদ্ধ করেন হাইকোর্ট। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অনলাইনে বক্তব্য দেওয়ায় ফের হাইকোর্টে আসেন রিটকারীরা। ওইদিন আদালতে রিটকারীর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুল ইসলাম আর তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল।