ঢাকা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo বেনজীরের রূপগঞ্জের ডুপ্লেক্স বাড়ি প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে যাচ্ছে Logo আজ সাংবাদিক সায়ীদ আবদুল মালিকের পিতা আবুল হাসেম মেম্বারের মৃত্যুবার্ষিকী Logo ‘বিএনপিতে এখন আতঙ্ক বিরাজ করছে’ Logo জসিমের ‘কেলেঙ্কারির’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থার তথ্য জানতে চায় আইডিআরএ Logo নাসিরনগরে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসত্য, বিভ্রান্তিকর সংবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ Logo স্ত্রীর গলা কেটে হত্যাচেষ্টা, স্বামীকে পুলিশে দিলেন স্থানীয়রা Logo গৃহায়ন সংকট নিরসনে প্রকৌশলী জোয়ারদার তাবেদুন নবী’র ভূয়সী উদ্যোগ Logo রাজধানীতে আবারও চিরচেনা যানজট Logo কলেজছাত্রীর আপত্তিকর ভিডিও, গ্রেপ্তার ১ Logo মামুনুল হকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

জাল ও ভূয়া দলিল সৃজন করে মানুষের জমি দখলের পাঁয়তারা

গাজীপুরের ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ?

নিজস্ব সংবাদ :

কথিত সাংবাদিক সিরাজ

গাজীপুরের ভূয়া সাংবাদিক সিরাজের চাঁদাবাজি থানার তদবীরবাজী, সাংবাদিক পরিচয়ে সাধারন জনগণকে ব্ল্যাকমেইলের সংবাদ ইতিমধ্যেই নেট জগতে ভাইরাল হয়েছে। হাজার হাজার ভিউ, কমেন্ট ও শেয়ার হয়েছে। কৌতুহলী মানুষ তার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে নতুন নতুন সংবাদ পাচ্ছি। তথ্য প্রমাণসহ বিস্তারিত ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হবে।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
এই ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ গত ২২/০৯/২০২২ইং তারিখে গাজীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল নং-১৩২৭৭ দাতার নাম- মোসাঃ মানছুরা থেকে বারুইপাড়া মৌজার আরএস দাগ নং-১৬৪৬ এর ৮৬শতক জমির কাতে ৯শতক জসির আম-মোক্তার দলিল সৃজন করে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, বারুইপাড়া মৌজার আরএস ১৬৪৬ নং দাগে মোট জমির পরিমান ৮৬শতক। এ জমিটির সাব-কবলা দলিল মূলে মালিক ‘দি প্ল্যানেট এগ্রো এশিয়া লিঃ’ নামক একটি কোম্পানী। যার সত্ত্বাধিকারী তৌফিক সামাদ, পিতা-মরহুম এ.এস.এ সামাদ, ঠিকানা- বাড়ি নং-১৩৩, রোড নং-০১, বারিধারা ডিওএইচএস, ঢাকা।
উক্ত কোম্পানির নামে নামজারী খতিয়ান সৃজিত হয় যার নাম্বার-১৪৮৬।


প্রকাশ থাকে যে, উক্ত খতিয়ানভূক্ত সমস্থ জমি (৮৬শতক) বাংলাদেশ ব্যাংকে মর্টগেজ করা আছে।
উক্ত দাগে ৮৬শতকের বাহিরে আর কোন জমি অবশিষ্ট নাই। তাহলে উক্ত ভূয়া সাংবাদিক কি করে খাজনা খারিজ ছাড়া- মোসাঃ মানছুরা নামক একজন মহিলা থেকে ৯শতকের পাওয়ার দলিল সম্পাদন করল? সাব-রেজিষ্টার কিভাবে দলিলটি রেজিষ্ট্রি করলেন? কোন দলিল লেখক দলিলটি লেখল?
ইতিমধ্যেই উক্ত জাল ও ভূয়া দলিলটি প্রদর্শন করে উক্ত জমিটি দখলের পাঁয়তারা করছে ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ। অনুসন্ধানের স্বার্থে- দলিলটির সার্টিফাইড কপি প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। দলিলটির বৈধতা কোর্ট কর্তৃক পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
অচিরেই এই ভূয়া সাংবাদিক সিরাজগংদের মুখোশ উন্মোচিত হবে।
বিস্তারিত পরবর্তী পর্বে…………..

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Dainik Renaissance

আমাদের ওয়েসাইটে আপনাকে স্বাগতম। আপনাদের আশে পাশের সকল সংবাদ দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন
আপডেট সময় ০৬:৪০:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩
১২০৪ বার পড়া হয়েছে

জাল ও ভূয়া দলিল সৃজন করে মানুষের জমি দখলের পাঁয়তারা

গাজীপুরের ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ?

আপডেট সময় ০৬:৪০:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩

গাজীপুরের ভূয়া সাংবাদিক সিরাজের চাঁদাবাজি থানার তদবীরবাজী, সাংবাদিক পরিচয়ে সাধারন জনগণকে ব্ল্যাকমেইলের সংবাদ ইতিমধ্যেই নেট জগতে ভাইরাল হয়েছে। হাজার হাজার ভিউ, কমেন্ট ও শেয়ার হয়েছে। কৌতুহলী মানুষ তার সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে নতুন নতুন সংবাদ পাচ্ছি। তথ্য প্রমাণসহ বিস্তারিত ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হবে।

স্টাফ রিপোর্টারঃ
এই ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ গত ২২/০৯/২০২২ইং তারিখে গাজীপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসের দলিল নং-১৩২৭৭ দাতার নাম- মোসাঃ মানছুরা থেকে বারুইপাড়া মৌজার আরএস দাগ নং-১৬৪৬ এর ৮৬শতক জমির কাতে ৯শতক জসির আম-মোক্তার দলিল সৃজন করে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, বারুইপাড়া মৌজার আরএস ১৬৪৬ নং দাগে মোট জমির পরিমান ৮৬শতক। এ জমিটির সাব-কবলা দলিল মূলে মালিক ‘দি প্ল্যানেট এগ্রো এশিয়া লিঃ’ নামক একটি কোম্পানী। যার সত্ত্বাধিকারী তৌফিক সামাদ, পিতা-মরহুম এ.এস.এ সামাদ, ঠিকানা- বাড়ি নং-১৩৩, রোড নং-০১, বারিধারা ডিওএইচএস, ঢাকা।
উক্ত কোম্পানির নামে নামজারী খতিয়ান সৃজিত হয় যার নাম্বার-১৪৮৬।


প্রকাশ থাকে যে, উক্ত খতিয়ানভূক্ত সমস্থ জমি (৮৬শতক) বাংলাদেশ ব্যাংকে মর্টগেজ করা আছে।
উক্ত দাগে ৮৬শতকের বাহিরে আর কোন জমি অবশিষ্ট নাই। তাহলে উক্ত ভূয়া সাংবাদিক কি করে খাজনা খারিজ ছাড়া- মোসাঃ মানছুরা নামক একজন মহিলা থেকে ৯শতকের পাওয়ার দলিল সম্পাদন করল? সাব-রেজিষ্টার কিভাবে দলিলটি রেজিষ্ট্রি করলেন? কোন দলিল লেখক দলিলটি লেখল?
ইতিমধ্যেই উক্ত জাল ও ভূয়া দলিলটি প্রদর্শন করে উক্ত জমিটি দখলের পাঁয়তারা করছে ভূয়া সাংবাদিক সিরাজ। অনুসন্ধানের স্বার্থে- দলিলটির সার্টিফাইড কপি প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। দলিলটির বৈধতা কোর্ট কর্তৃক পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
অচিরেই এই ভূয়া সাংবাদিক সিরাজগংদের মুখোশ উন্মোচিত হবে।
বিস্তারিত পরবর্তী পর্বে…………..